আউটসোর্সিংয়ে ৫ বছরে দুই লাখ কর্মসংস্থান হবে: জয়
তথ্যপ্রযুক্তি খাতের মধ্যে আউটসোর্সিংকে আয়ের অন্যতম উপখাত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, আগামী পাঁচ বছরে এ খাত থেকে আয় বিলিয়ন ডলার এবং দুই লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্য রয়েছে সরকারের।বুধবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে প্রথম ‘বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং সামিট-২০১৫’ (বিপিও) এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জয় তরুণদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উদ্যোক্তা হওয়ার আহ্বান জানান।
সরকারের আইসিটি বিভাগ থেকে আউটসোর্সিংয়ের ওপর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “গত বছর প্রায় ৩০ হাজার মত প্রশিক্ষণ দিয়েছি। আগামী বছর থেকে ৫০ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
“বর্তমানে আউটসোর্সিং থেকে আয় ১০০ মিলিয়ন ডলার এবং কর্মসংস্থান ২৫ হাজার হলেও আগামী পাঁচ বছরে তা এক বিলিয়ন ডলার এবং দুই লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্য রয়েছে।”
দেশে আউটসোর্সিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়াতে সরকারের তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগ এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং যৌথভাবে দুদিনের বিপিও সামিটের আয়োজন করেছে।
দেশি-বিদেশি তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পেশাদার ও কোম্পানি প্রতিনিধিরা এই আয়োজনে যোগ দিয়েছেন।
আউটসোর্সিংয়ে ১৮ থেকে ৩৫ বছরের তরুণদের সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে বলেন, “এখানে আমাদের ভবিষ্যৎ তরুণদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে চাই আমরা। এটাই হচ্ছে আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের, আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্দেশ্য।”
জয় বলেন, “আজ থেকে ছয় বছর আগে আমরা যখন ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা আরম্ভ করি, তখন কিন্তু আজকে যে অগ্রগতি দেখতে পাচ্ছেন, তার কিছুই ছিল না। কেউ কল্পনা করতে পারেনি যে বাংলাদেশ এত অল্প সময়ের মধ্যে এতদূর এগিয়ে আসতে পারবে এই খাতে।”
তিনি জানান, ছয় বছর আগে আইসিটি খাতে মোট রপ্তানি ছিল ২৬ মিলিয়ন ডলার এবং কর্মসংস্থান ছিল কয়েক হাজার মানুষের। কিন্তু এসময়ের মধ্যে আইসিটি খাতের রপ্তানি ৩০০ মিলিয়ন পার হয়ে গেছে এবং কর্মসংস্থান হয়েছে দুই লাখেরও বেশি মানুষের।
“এরমধ্যে বিপিও সেক্টরেই কর্মসংস্থান আছে ২৫ হাজারের বেশি। ছয় বছর আগে বিপিও সেক্টর বলতে বাংলাদেশে কিছুই ছিল না,” বলেন জয়।
এই খাতকে আরো বড় করতে মানবসম্পদের প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সরকার সৃষ্টি করছে বলে জানান তিনি।
জয় বলেন, “আমরা চাই, আমাদের তরুণরা উদ্যোক্তা হোক। নিজেদের উদ্যোগে তারা আউটসোর্সিং, ফ্রিল্যান্সিং, আইটি কোম্পানি করুক, যেখানে তারা নিজেদের কর্মসংস্থান এবং নিজেদের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারবে এবং দেশটাকেও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।”
দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য পোশাক খাতের চেয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আয় কয়েকগুণ বেশি এবং ভবিষ্যতে পোশাক রপ্তানির চেয়ে আইটি পণ্য রপ্তানি বেশি হওয়া উচিৎ বলে মনে করেন তিনি।
কম্পিউটার বিজ্ঞানে নিজের স্মাতক করার কথা উল্লেখ করে শিক্ষার্থীদেরও তথ্যপ্রযুক্তিতে পড়ার আগ্রহ বাড়ানোর পরামর্শ দেন জয়।
সরকারের আইসিটি বিভাগ থেকে আউটসোর্সিংয়ের ওপর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “গত বছর প্রায় ৩০ হাজার মত প্রশিক্ষণ দিয়েছি। আগামী বছর থেকে ৫০ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
“বর্তমানে আউটসোর্সিং থেকে আয় ১০০ মিলিয়ন ডলার এবং কর্মসংস্থান ২৫ হাজার হলেও আগামী পাঁচ বছরে তা এক বিলিয়ন ডলার এবং দুই লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্য রয়েছে।”
দেশে আউটসোর্সিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়াতে সরকারের তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগ এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং যৌথভাবে দুদিনের বিপিও সামিটের আয়োজন করেছে।
দেশি-বিদেশি তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পেশাদার ও কোম্পানি প্রতিনিধিরা এই আয়োজনে যোগ দিয়েছেন।
আউটসোর্সিংয়ে ১৮ থেকে ৩৫ বছরের তরুণদের সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে বলেন, “এখানে আমাদের ভবিষ্যৎ তরুণদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে চাই আমরা। এটাই হচ্ছে আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের, আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্দেশ্য।”
জয় বলেন, “আজ থেকে ছয় বছর আগে আমরা যখন ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা আরম্ভ করি, তখন কিন্তু আজকে যে অগ্রগতি দেখতে পাচ্ছেন, তার কিছুই ছিল না। কেউ কল্পনা করতে পারেনি যে বাংলাদেশ এত অল্প সময়ের মধ্যে এতদূর এগিয়ে আসতে পারবে এই খাতে।”
তিনি জানান, ছয় বছর আগে আইসিটি খাতে মোট রপ্তানি ছিল ২৬ মিলিয়ন ডলার এবং কর্মসংস্থান ছিল কয়েক হাজার মানুষের। কিন্তু এসময়ের মধ্যে আইসিটি খাতের রপ্তানি ৩০০ মিলিয়ন পার হয়ে গেছে এবং কর্মসংস্থান হয়েছে দুই লাখেরও বেশি মানুষের।
“এরমধ্যে বিপিও সেক্টরেই কর্মসংস্থান আছে ২৫ হাজারের বেশি। ছয় বছর আগে বিপিও সেক্টর বলতে বাংলাদেশে কিছুই ছিল না,” বলেন জয়।
এই খাতকে আরো বড় করতে মানবসম্পদের প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সরকার সৃষ্টি করছে বলে জানান তিনি।
জয় বলেন, “আমরা চাই, আমাদের তরুণরা উদ্যোক্তা হোক। নিজেদের উদ্যোগে তারা আউটসোর্সিং, ফ্রিল্যান্সিং, আইটি কোম্পানি করুক, যেখানে তারা নিজেদের কর্মসংস্থান এবং নিজেদের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারবে এবং দেশটাকেও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।”
দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য পোশাক খাতের চেয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আয় কয়েকগুণ বেশি এবং ভবিষ্যতে পোশাক রপ্তানির চেয়ে আইটি পণ্য রপ্তানি বেশি হওয়া উচিৎ বলে মনে করেন তিনি।
কম্পিউটার বিজ্ঞানে নিজের স্মাতক করার কথা উল্লেখ করে শিক্ষার্থীদেরও তথ্যপ্রযুক্তিতে পড়ার আগ্রহ বাড়ানোর পরামর্শ দেন জয়।
No comments:
Post a Comment